Availability: স্টকে আছে

প্রত্ন তথ্য

675.00৳ 

প্রকাশনা: খড়ি প্রকাশনী

ক্যাটাগরি

বিবরণ

ভারতবর্ষে ছড়িয়ে থাকা নানা মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্য ও প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চল আবিষ্কারের ইতিহাস খুবই প্রাঞ্জল ভাষায় লিখেছেন বইটিতে ।
আর্কিওলজিক্যাল সোসাইটি স্থাপনেরও আগের পর্ব থেকে এর সূচনা। ভারতের প্রাচীন ইতিহাস সন্ধানের নিমিত্ত ও প্রত্নবস্তুগুলি সংরক্ষণের জন্য ব্রিটিশ সরকারের কয়েকজন উৎসাহী মানুষ আর তাঁদেরই প্রশিক্ষণে গড়ে ওঠা দেশি-বিদেশি চরিত্র কিভাবে নিজেদের নিয়োজিত করেছিলেন, আর খুঁজে পেয়েছিলেন এক প্রাচীনতম সভ্যতার সূত্র তারই রোমাঞ্চকর কাহিনি ছড়িয়ে আছে বইটির পাতায় পাতায়। কিছু লেখা আমরা পড়েছি আগেই সংবাদ প্রতিদিনের ক্রোড়পত্র ‘ছুটি’তে। কিছু লেখা নতুন।

মন্দির, গুহামন্দির, স্তূপ, শিলালিপি, ঢিবিতে পরিণত হওয়া জনপদের অবশেষ, স্তম্ভে খচিত লিপি বা তার অংশবিশেষ… এসবের সূত্র ধরে ভারতের প্রাচীন ইতিহাসের খোঁজে কিভাবে একের পর এক সত্য উন্মোচিত হচ্ছে তার বিবরণ পড়তে গিয়ে চমকে উঠতে হয় । রহস্যকাহিনির চেয়ে কম উত্তেজক নয় সেই অনুসন্ধান! এই প্রত্নক্ষেত্রগুলি অনুসন্ধানে মূল সহায়ক ছিল ভারতে আসা পশ্চিমি আর চীনা পর্যটকদের ভ্রমণবৃত্তান্ত। আবার কখনওবা সাধারণ লৌকিক সূত্র থেকে অনুসন্ধানী প্রত্নতাত্ত্বিকেরা খুঁজে পেয়েছেন ইতিহাসের কোনো অজানা দিক । নানা বৌদ্ধ প্রত্নক্ষেত্র আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে কিভাবে তথাগতের দেশেই বিস্মৃত হয়ে যাওয়া বৌদ্ধ ধর্মের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেলো, কপিলাবস্তু-পাটলিপুরের সন্ধান খুঁজে পাওয়া, বুদ্ধদেবের দেহাবশেষের সন্ধান পাওয়া এক অখ্যাত গ্রাম থেকে, স্তম্ভলিপি বা প্রস্তরলিপি থেকে কিভাবে খুঁজে পাওয়া গেলো সম্রাট অশোকের চিহ্ন, হরপ্পা-মহেঞ্জদারো-কালিবাঙ্গান অথবা অজন্তা-ইলোরা-বাঘগুহার আবিষ্কার — এমনি ইতিহাসকে নির্মাণ করা ঘটনার সামনে এসে বিস্মিত হওয়া ছাড়া কিছুই করার থাকে না আর। ছড়িয়ে আছে নানা উৎস থেকে সংগ্রহ করা সাদাকালো ছবি, ভারি মূল্যবান সেই সম্ভার।

বাড়তি তথ্য

লেখক

প্রকাশনা

রিভিউ

কোনও রিভিউ জমা হয় নি

Be the first to review “প্রত্ন তথ্য”

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।